মিয়ানমার

মিয়ানমারের অভ্যন্তরীণ সংঘাতের জেরে কক্সবাজারের টেকনাফ দিয়ে আবারও রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ শুরু হয়েছে। আজ শনিবার (১৭ ফেব্রুয়ারি) টেকনাফ উপজেলার শাহপরীর দ্বীপ

কক্সবাজারের হ্নীলা এবং নাইক্ষ্যংছড়িতে বিজিবির কাছে আশ্রয়ে থাকা ৩৩০ জন বিজিপি সদস্যকে ইনানী সৈকতে আনা হয়েছে। সৈকতের নৌবাহিনীর জেটি ঘাটে

মিয়ানমারের বিদ্রোহী গোষ্ঠী আরাকান আর্মির সঙ্গে চলমান সংঘাত থেকে প্রাণে বাঁচতে বাংলাদেশে পালিয়ে আসা দেশটির সেনাবাহিনী, সীমান্তরক্ষী বাহিনীসহ (বিজিপি) বিভিন্ন

বিজিবি’র মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মোহাম্মদ আশরাফুজ্জামান সিদ্দিকী বলেছেন, মিয়ানমারের অভ্যন্তরে চলমান সংঘাতে সীমান্তে উত্তেজনাকর পরিস্থিতি বিরাজ করছে। এতে বিজিবি সর্বোচ্চ

মিয়ানমারের অভ্যন্তরে রাষ্ট্রীয় জান্তা বাহিনীর সঙ্গে জাতিগত বিদ্রোহীদের চলমান সংঘর্ষে জীবন বাঁচাতে পালিয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছেন আরও ৬৩ জন। তাদের

মিয়ানমার সীমান্তের ওপার থেকে আসা মর্টার শেলের আঘাতে বাংলাদেশিসহ দুজনের মৃত্যুর ঘটনাসহ চলমান পরিস্থিতির জেরে ঢাকায় মিয়ানমারের রাষ্ট্রদূত অং কিউ

মিয়ানমারের চলমান সংঘর্ষের জেরে এখন পর্যন্ত মিয়ানমার সীমান্তরক্ষী বাহিনী বর্ডার গার্ড পুলিশের (বিজিপি) ১১৭ জন সদস্য অস্ত্রসহ বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে।

আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, মিয়ানমারের প্রতি আর উদারতা দেখানোর সুযোগ নেই। কোনো

সামরিক জান্তা নিয়ন্ত্রিত মিয়ানমারে সরকারি বাহিনী ও বিদ্রোহীদের মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলির খবর পাওয়ার পর চৌকি ছেড়ে পালিয়ে এ পর্যন্ত দেশটির

বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী দেশ মিয়ানমারের অভ্যন্তরে মিয়ানমার জান্তা সামরিক ও সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিজিপি) সঙ্গে আরাকান আর্মির ( এ এ) সংঘর্ষ চলমান