জীবন ও জীবিকা

ডেস্ক রিপোর্ট :বিলুপ্ত নলেয়া খাল পুনঃখননের ফলে রংপুরের পীরগঞ্জ উপজেলার ৬ হাজার ৮০০ হেক্টর জমি জলাবদ্ধতা মুক্ত হয়েছে। ফলে চার

খিরা চাষে খরচ কম  এবং এই ফসলে লাভ বেশি হওয়ায় ভালো লাভের স্বপ্ন দেখছেন বগুড়ার চাষিরা। কৃষি বিভাগ জানায় খিরা

জেলার ৬ উপজেলার বোরো আবাদ প্রায় শেষ পর্যায়ে। দেশব্যাপী লাগাতার শৈত্য প্রবাহ ও ঘন কুয়াশায় বোরো আবাদ বাধাগ্রস্ত ও বিলম্বিত

জেলার ১৩ টি উপজেলায় কৃষি অধিদপ্তর  ১ লক্ষ ৭৬ হাজার ৩০০ হেক্টর  জমিতে ইরি বোরো ধান চাষের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা

কম সময়ে ধান রোপন এবং চারা গাছ কম লাগায় পীরগঞ্জে দিন দিন জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে ধানের চারা রোপন যন্ত্র (ট্রান্সপ্লান্টার)।

জেলায় চলতি মৌসুমে তরমুজের বাম্পার ফলনের সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে। ইতোমধ্যে আবাদ কার্যক্রম লক্ষ্যমাত্রার চাইতে ৪৬১ হেক্টর জমিতে বেশি হয়েছে। জেলার

মৌসুমের শুরুতেই তেঁতে ওঠেছিল পেঁয়াজের বাজার। ফলে ভালো দামের আশায় ক্ষেতে পেঁয়াজের আবাদ শুরু করেন অনেক কৃষক। আর মাত্র ৭০

জেলার পীরগঞ্জ উপজেলার টুকুরিয়া, বড়আলমপুর, চতরা ও কাবিলপুর মিলে ৪টি ইউনিয়নের সীমান্ত ঘেঁষে রংপুর দিনাজপৃুর জেলাকে দ্বি-খন্ডিত করে প্রবাহিত হওয়া

জেলায় প্রচন্ড শীত উপেক্ষা করে বোরা চাষ শুরু করেছে কৃষকরা।গত কয়েক বছর ভালো দাম পাওয়ায় বগুড়ায় এবার গত বছরের চেয়ে

জেলায় বিনা চাষে সরিষার আবাদ বাড়ছে। কৃষি বিভাগের পরামর্শে কৃষকরা ধানী জমিতে ধান কাটার ৮-১০দিন আগেই সরিষার বীজ বপন করে।